Thursday, October 22, 2015

নভেম্বরে ২০১৫, বাংলাদেশ সফরে আসছে জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল, দক্ষিণ আফ্রিকা নারী ক্রিকেট দল

আগামী মাসের শুরুতে তিনটি ওয়ানডে এবং দুইটি টি-টোয়েন্টি খেলতে জিম্বাবুয়ে জাতীয় ক্রিকেট দল বাংলাদেশ আসলেও, ওয়েস্ট ইন্ডিজ না আসায় ত্রিদেশীয় সিরিজ হচ্ছে না বলেও জানান পাপন।



এছাড়া আগামী ৩ নভেম্বর বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকা নারী ক্রিকেট দল। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। এর আগে নিরাপত্তা ইস্যুতে অক্টোবরের নির্ধারিত বাংলাদেশ সফর স্থগিত করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।

দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলতে অক্টোবরে বাংলাদেশে আসবে অস্ট্রেলিয়া। দিনক্ষণ, কিংবা সিরিজের সূচী, সবই যখন চূড়ান্ত তখন নিরাপত্তার অজুহাতে হঠাৎই ইউটার্ন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই, দক্ষিণ আফ্রিকা নারী ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর স্থগিতের সিদ্ধান্ত সংকটের ইঙ্গিত দেয় দেশের ক্রিকেটকে। তবে বিসিবি'র ভরসা ছিল চলতি মাসের আইসিসি সভার ওপর।

দুবাইয়ে অনুষ্ঠেয় ঐ সভায় আশ্বস্ত হয় ক্রিকেট বোর্ড। যার প্রথমটির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এল নারীদের জন্য।
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন বলেন, 'সাউথ আফ্রিকা নারী ক্রিকেট দল আগামী মাসের তিন তারিখ বাংলাদেশে আসবে। যে শিডিউল বাতিল হয়েছিল, তারা ফেরত আসছে।'

অজিরা না আসলেও নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে। তবে সময় বের করতে না পারায় আসছে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তাই সম্ভাবনা নেই ত্রিদেশীয় সিরিজ মাঠে গড়ানোর।

এদিকে, শিব সেনাদের হুমকির কারণে বিসিসিআই পাকিস্তানের ভারত সফর স্থগিত করায় বাংলাদেশের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে পরবর্তী এশিয়া কাপ আয়োজনের। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে ২৭ অক্টোবর এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের সভায়।









সিরিজকে সামনে রেখে অনুশীলন

দক্ষিণ আফ্রিকা নারী ক্রিকেট দলের বিপক্ষে হোম সিরিজকে সামনে রেখে অনুশীলন শুরু করেছে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ক্রিকেট দল।

৫টি টি-টোয়েন্টি ও তিনটি ওয়ানডে খেলতে ৩ নভেম্বর ঢাকায় আসবে প্রোটিয়া নারীরা। আর সে লক্ষ্যেই অনুশীলনে বাংলাদেশের মেয়েরা। কোচ চাম্পিকা গামাগের অধীনে প্রতিদিন সকাল ও দুপুরে অনুশীলন করবে সালমার দল।



বৃহস্পতিবার মিরপুরে শেষে, প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে শুক্রবার কক্সবাজারের উদ্দেশ্য রওনা দেয়ার কথা রয়েছে লতা রুমানাদের। কারণ প্রোটিয়া নারী দলের বিপক্ষে সবগুলো ম্যাচই কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে।

source: somoynews.tv

Friday, October 16, 2015

RAB siezed AK-47 and AK-22 rifles in tri-border called Debil Trence

 RAB has siezed AK-47 and AK-22 rifles in India, Bangladesh and Myanmar tri-border debil trrence, international arms trade industry is going to continue there. AK-47 and AK-22 rifles, especially the freedom to market with other arms.







Tuesday, October 6, 2015

Incredible Videos That Might Teach You, ive1

Incredible Videos That Might Teach You something, part one created with 10 most incredible images related with natural phenomena, manmade things, the goings-on inside our own bodies, Thank you for watching. Please subscribe for next ive2



Please subscribe on youtube Fardosi Preteelota

Monday, October 5, 2015

Monday, September 28, 2015

বিশ্বসেরা সাকিবের অজানা কথা - Exclusive Interview of Sakib Al Hasan


শুধু ক্রিকেট নয়, একাধারে বিজ্ঞাপনের মডেল, রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ি হিসেবে আজ সাকিব পরিচিত। বিকেএসপি থেকে উঠে আসা সাকিব এখন বাংলাদেশের অনেক তরুণের আইডল। কিভাবে এলেন ক্রিকেটে। আর এ সাফল্যের রহস্যটা কি? এছাড়া সামনে বাবা হচ্ছেন সাকিব? কেমন অনুভূতি? জেনে নিই সাকিবের সে সকল অজানা কথা!





বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে হয়েছেন বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার। হয়েছেন উইজডেনের বর্ষসেরা ক্রিকেটারাও। টাইগারদের হয়ে এক টেস্টে ১০ উইকেট ও সেঞ্চুরির মালিক সাকিব আল হাসান। এছাড়া সাকিব মানেই বাংলাদেশের ক্রিকেটের অসংখ্য রেকর্ডের নাম। মাঠ ও মাঠের বাইরে নানা কাজে সব সময় আলোচিত ,সমালোচিত মাগুড়ার ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান।


Monday, July 13, 2015

শুভ জন্মদিন গাউস জুলিয়াস সিজার

জুলিয়াস সিজার

এই রুমান জাতীয়তাবাদীর পূর্ণনাম নাম গাউস জুলিয়াস সিজার (Gaius Julius Caesar)। তিনি পেশাদার রোমান সামরিক কমান্ডার এবং রাজনৈতিক কূটনীতিজ্ঞ ব্যক্তি ছিলেন। তাকে ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রভাবশালীর একজন বলে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।

আজ তার জন্মদিন, তিনি খ্রিষ্টপূর্ব ১০০ সালে রোমে জন্মগ্রহন করেন, আমাদের সকলের পক্ষ থেকে তার আত্মার প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি এবং তার পরিবার, শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি শুভেচ্ছা। পরম করুনাময় তাকে এবং আমাদের সবাইকে শান্তিতে রাখুক।





রিপাবলিকান রোমের রাজনৈতিক এবং সামরিক পদবীর মাধ্যমে খ্রিষ্টপূর্ব ৫৯ সালে তিনি কনসাল এবং রোমে নিয়ন্ত্রন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি সৈন্যদলের পরিচালক থাকাকালীন ফ্রান্স বিজয় করে রোম সম্রাজ্যের প্রসার করেন তিনি সে সময় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে ছিলেন যে শাসন প্রক্রিয়ার সাম্রাজ্যে এবং প্রজাতন্ত্রীক থেকে পরিবর্তন করেছিল। তিনি রোমের একনায়ক ছিলেন ৪৯ খ্রীষ্টপূর্বাব্দের শেষে পর্যন্ত, ৪৭ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ থেকে ৪৬ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে প্রায় দশ বছরের দায়িত্বে এবং ৪৪ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ অনন্ত একনায়কত্ব হিসেবে। কিছু ইতিহাসবিদের দ্বারা বিবেচনা করা হয়েছিল রোমের প্রথম সম্রাট।

গাল্লীয়া জয়ের সঙ্গে যা আটলান্টিক মহাসাগর এবং রাইনতে, রেস রোমান জনগণ শাসন প্রসারিত করেছিল, প্রথম বারের মত ব্রিটেন এবং জার্মানিদের আক্রমণের জন্য সেখানে রোমান সৈন্যবাহিনী নিয়ে যায় এবং স্পেন, গ্রিস, আফ্রিকা, মিশর এবং পন্তুসতেও যুদ্ধ করেন।

তিনি মাত্র ৫৭ বছর বয়সে ৪৪ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ই মার্চ গুপ্তঘাতকের হাতে মারা যান।

Saturday, June 27, 2015

বাতিল ব্যাটিং পাওয়ার প্লে, ওয়ানডে ক্রিকেটে নতুন নিয়ম

ওয়ানডে ক্রিকেটের ব্যাটিং ও বোলিং এর ভারসাম্য আনতে বেশ কয়েকটি পরিবর্তন এনেছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল-আইসিসি। শুক্রবার বার্বাডোজে অনুষ্ঠিত আইসিসির বার্ষিক সভায় নেয়া হয় এসব সিদ্ধান্ত।

সীমিত ওভারের ক্রিকেটে বোলারদের তুলনায় ব্যাটসম্যানরা বেশি সুবিধা পায় বলে পাওয়ার প্লে বাদ দেয়ার সুপারিশ আগেই করা হয়েছিলো। এবারের সভায় সেই সিদ্ধান্তই অনুমোদিত হয়। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এক থেকে দশ ওভারের মধ্যে কোন বাধ্যতামূলক ক্লোজ ফিল্ডার রাখা হবে না।

এছাড়া, ১৫ থেকে ৪০ ওভারের মধ্যে থাকছে না কোন ব্যাটিং পাওয়ার প্লে। তবে, ৪০ ওভারের পর ত্রিশ গজ সার্কেলের বাইরে সর্বোচ্চ ৫ জন ফিল্ডার রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইসিসি। এছাড়া আগে যেখানে শুধু পায়ের নো বলে ফ্রি হিট দেয়া হতো। এখন সেখানে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সব রকম নো বলেই ফ্রি হিটের সিদ্ধান্ত নেয় আইসিসি।



আর এসব সিদ্ধান্ত ৫ জুলাই থেকে কার্যকর করা হবে বলে জানানো হয় আইসিসি থেকে।

Friday, June 26, 2015

লিওনেল আন্দ্রেস “লিও” মেসি কুচ্চিত্তিনি- আর্জেন্টিনীয় পেশাদার ফুটবলার

বর্তমান সময়ের সেরা এবং সর্বকালের অন্যতম সেরা লিওনেল আন্দ্রেস “লিও” মেসি কুচ্চিত্তিনি- আর্জেন্টিনীয় পেশাদার ফুটবলার, জন্ম ২৪ জুন ১৯৮৭




একজন আর্জেন্টিনীয় পেশাদার ফুটবলার যিনি লা লিগা ক্লাব বার্সেলোনা এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে একজন ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলেন। তিনি বর্তমানে আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের অধিনায়ক। মাত্র ২১ বছর বয়সেই মেসি বালোঁ দ’অর এবং ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় পুরস্কার দুটির জন্য মনোনীত হন। পরের বছর তিনি প্রথমবারের মত বালোঁ দ’অর[৪] এবং ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেন। ২০১০ খ্রিস্টাব্দ থেকে বালোঁ দ’অর এবং ফিফা বর্ষসেরা খেলোয়াড় পুরস্কার দুটিকে এক করে নাম দেওয়া হয় ফিফা বালোঁ দ’অর। উদ্বোধনী বছরেই এই পুরস্কার জিতেন তিনি। এরপর ২০১১ এবং ২০১২ সালের পুরস্কারও জিতেন তিনি। ২০১১–১২ মৌসুমে তিনি ইউরোপের সেরা খেলোয়াড়ও নির্বাচিত হন। ২৪ বছর বয়সেই তিনি সব ধরণের অফিসিয়াল প্রতিযোগিতায় বার্সেলোনার সর্বোচ্চ গোলদাতায় পরিণত হন। ২৫ বছর বয়সে তিনি লা লিগায় সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে ২০০ গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে, ক্লাবও জাতীয় দল উভয় মিলিয়ে তিনি তার ক্যারিয়ারের ৪০০তম অফিসিয়াল গোল করেন। একই বছরের নভেম্বরে, তিনি লা লিগা ও চ্যাম্পিয়নস লীগের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতায় পরিণত হন।

অনেক ভাষ্যকার, কোচ এবং খেলোয়াড় তাকে বর্তমান সময়ের সেরা এবং সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার হিসেবে দাবী করে থাকেন।




ফুটবলের ইতিহাসে প্রথম এবং একমাত্র খেলোয়াড় মেসি যিনি টানা চারটি ফিফা / বালোঁ দ’অর পুরস্কার জিতেছেন। এছাড়া প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে তিনি তিনটি ইউরোপীয়ান গোল্ডেন শু পুরস্কারও জিতেছেন। বার্সেলোনার হয়ে মেসি সাতটি লা লিগা, দুইটি কোপা দেল রে, পাঁচটি স্পেনীয় সুপার কোপা, চারটি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ, দুইটি উয়েফা সুপার কাপ এবং দুইটি ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ শিরোপা জিতেছেন।

মেসি প্রথম এবং একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে টানা চারটি চ্যাম্পিয়নস লীগে সর্বোচ্চ গোল প্রদান করেছেন এবং প্রতিযোগিতায় তার সর্বোচ্চ হ্যাট্রিকেরও রেকর্ড রয়েছে (৪টি)। ২০১২ খ্রিস্টাব্দের মার্চে চ্যাম্পিয়নস লীগে বেয়ার লেভারকুজেনের বিপক্ষে খেলায় পাঁচ গোল করে মেসি ইতিহাস গড়েন।[১৬] এছাড়া তিনি চ্যাম্পিয়নস লীগের এক মৌসুমে হোসে আলতাফিনির করা ১৪ গোলের রেকর্ডও স্পর্শ করেন। ২০১১–১২ মৌসুমে সব ধরণের প্রতিযোগিতায় ৭৩টি গোল করার মাধ্যমে ইউরোপীয় ফুটবলে এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোল করার রেকর্ড গড়েন মেসি। ঐ একই মৌসুমে, লা লিগায় ৫০ গোল করার মাধ্যমে লা লিগার এক মৌসুমে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডও গড়েন তিনি।[১৯] মেসি ফুটবল ইতিহাসের প্রথম খেলোয়াড় যিনি একই মৌসুমে ছয়টি আলাদা অফিসিয়াল প্রতিযোগিতায় গোল এবং গোলে সহায়তা উভয়ই করেছেন। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দের ১৬ ফেব্রুয়ারি মেসি বার্সেলোনার হয়ে তার ৩০০তম গোল করেন। ২০১৩ খ্রিস্টাব্দের ৩০ মার্চ মেসি লা লিগায় টানা ১৯টি খেলায় গোল করার কৃতিত্ব অর্জন করেন। এর মধ্য দিয়ে ইতিহাসের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে লীগের সব কয়টি দলের বিপক্ষে টানা গোল করার রেকর্ড গড়েন তিনি। অবশ্য তিনি টানা ২১টি খেলায় গোল করেছিলেন। আতলেতিকো মাদ্রিদের বিপক্ষে খেলায় হ্যামস্ট্রিং ইনজুরির (hamstring injury - উরূর মাংসপেশীর টান) কারণে মাঠ ছাড়লে তার এই গোলরথ থামে। ২০১৪ খ্রিস্টাব্দের ২৩ মার্চ তারিখে রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে হ্যাট্রিক করার মাধ্যমে এল ক্লাসিকোর ইতিহাসে সর্বোচ্চ গোল এবং হ্যাট্রিক করার রেকর্ড গড়েন মেসি। এরপর নভেম্বরে, সেভিয়ার বিপক্ষে হ্যাট্ট্রিক করার মাধ্যমে ২৫৩ গোল নিয়ে তিনি লা লিগার সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতার গৌরব অর্জন করেন। একই মাসে, চ্যাম্পিয়নস লীগে নিজের ৭৪তম গোল করার মাধ্যমে তিনি এই প্রতিযোগিতারও সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতার গৌরব অর্জন করেন।



মেসি আর্জেন্টিনাকে ২০০৫ ফিফা অনুর্ধ্ব ২০ বিশ্বকাপ জয়ে সাহায্য করেন। প্রতিযোগিতায় তিনি সর্বোচ্চ ছয়টি গোল করেন এবং সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০০৬ খ্রিস্টাব্দে আর্জেন্টিনার সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে তিনি বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেন। ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে কোপা আমেরিকায় আর্জেন্টিনা রানার-আপ হয় এবং তিনি প্রতিযোগিতার কনিষ্ঠ সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন। ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে বেইজিং অলিম্পিকে আর্জেন্টিনা অলিম্পিক ফুটবল দলের হয়ে মেসি স্বর্ণপদক জিতে নেন। এটিই ছিল তাঁর প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মাননা। ২০১৪ বিশ্বকাপে তিনি আর্জেন্টিনাকে নেতৃত্ব দেন। তিনি টানা চার খেলায় সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার অর্জন করেন এবং দলকে ফাইনালে নিয়ে যান। প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় হিসাবে তিনি গোল্ডেন বলের পুরস্কারও জিতেন। খেলার ধরন এবং দৈহিক গঠনের কারণে তাকে তারই স্বদেশী দিয়েগো মারাদোনার সাথে তুলনা করা হয় যিনি নিজেই মেসিকে স্বীয় ‘‘উত্তরসূরি’’ হিসেবে ঘোষণা করেছেন।


জন্মগ্রহণ:

মেসি আর্জেন্টিনার রোজারিওতে জন্মগ্রহণ করেন। তার ববা হোর্হে হোরাসিও মেসি ইস্পাতের কারখানায় কাজ করতেন এবং মা সেলিয়া মারিয়া কুচ্চিত্তিনি ছিলেন একজন খণ্ডকালীন পরিচ্ছন্নতা কর্মী। তাঁর পৈতৃক পরিবারের আদি নিবাস ছিল ইতালির আকোনা শহরে। তার পূর্বপুরুষদের একজন অ্যাঞ্জেলো মেসি ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দে সেখান থেকে আর্জেন্টিনায় চলে আসেন। মেসির বড় দুই ভাই এবং এক ছোট বোন রয়েছে। বড় দুই ভাইয়ের নাম রদ্রিগো ও মাতিয়াস এবং ছোট বোনের নাম মারিয়া সল। পাঁচ বছর বয়সে মেসি স্থানীয় ক্লাব গ্রান্দোলির হয়ে ফুটবল খেলা শুরু করেন, যার কোচ ছিলেন তার বাবা হোর্হে। ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে মেসি রোজারিও ভিত্তিক ক্লাব নিওয়েল’স ওল্ড বয়েজে যোগ দেন। তিনি একটি স্থানীয় যুব শক্তিঘরের সদস্য হয়ে পড়েন, যারা পরবর্তী চার বছরে একটি মাত্র খেলায় পরাজিত হয়েছিল এবং স্থানীয়ভাবে “দ্য মেশিন অফ ‘৮৭” (The machine of '87) নামে পরিচিত হয়ে উঠেছিল। তাদেরকে এই নামে অভিহিত করার কারণ ছিল তাদের জন্ম সাল: ১৯৮৭।

১১ বছর বয়সে মেসির গ্রোথ হরমোনের (growth hormone) সমস্যা ধরা পড়ে। স্থানীয় ক্লাব রিভার প্লেট মেসির প্রতি তাদের আগ্রহ দেখালেও সেসময় তারা মেসির চিকিত্‍সার খরচ বহন করতে অপারগ ছিল। এ চিকিৎসার জন্যে প্রতিমাসে প্রয়োজন ছিল ৯০০ মার্কিন ডলার। বার্সেলোনার তত্‍কালীন ক্রীড়া পরিচালক কার্লেস রেক্সাচ মেসির প্রতিভা সম্পর্কে জানতে পারেন। তিনি মেসির খেলা দেখে মুগ্ধ হন। হাতের কাছে কোন কাগজ না পেয়ে একটি ন্যাপকিন পেপারে তিনি মেসির বাবার সাথে চুক্তি সাক্ষর করেন। বার্সেলোনা মেসির চিকিত্‍সার সমস্ত ব্যয়ভার বহন করতে রাজী হয়। এরপর মেসি এবং তার বাবা বার্সেলোনায় পাড়ি জমান। সেখানে মেসিকে বার্সেলোনার যুব একাডেমী লা মাসিয়া'র সভ্য করে নেয়া হয়।


ক্লাব কর্মজীবন:

বার্সেলোনা: মেসি ২০০০ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত বার্সেলোনার যুব একাডেমীর ইনফান্তিল বি, কাদেতে বি এবং কাদেতে এ দলে খেলেছেন। কাদেতে এ দলে খেলার সময় তিনি ৩০ খেলায় ৩৭ গোল করেন। ২০০৩ সালে অর্থনৈতিক সীমাবদ্ধতার কারণে তাকে ক্লাব থেকে প্রায় ছেড়েই দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু যুব দলের পশিক্ষণ কর্মিদের জোড়াজুড়িতে ক্লাবের ব্যবস্থাপনা পরিষদ তাকে দলে রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় (সেসময় সেস্‌ ফ্যাব্রিগাসকে ছেড়ে দেওয়া হয়)। ২০০৩–০৪ মৌসুমে মেসি পাঁচটি আলাদা দলে খেলেন, যা একটি রেকর্ড। তিনি হুভেনিল বি দলে খেলে ১টি গোল করেন এবং হুভেনিল এ দলে খেলার সুযোগ লাভ করেন। সেখানে তিনি ১৪ খেলায় ২১টি গোল করেন। ২০০৩ সালের ২৯ নভেম্বর, বার্সেলোনা সি (তের্সেরা দিভিসিওন) দলে এবং ২০০৪ সালের ৬ মার্চ, বার্সেলোনা বি (সেহুন্দা দিভিসিওন) দলে তার অভিষেক হয়। ঐ মৌসুমে তিনি উভয় দলের হয়েই খেলেন এবং সি দলের হয়ে তার গোল সংখ্যা ছিল ১০ খেলায় ৫ এবং বি দলের হয়ে ৫ খেলায় শূন্য। এই দুই দলে অভিষেকের পূর্বে মেসির দাপ্তরিক অভিষেক হয়েছিল ২০০৩ সালের ১৬ নভেম্বর, পোর্তোর বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় (১৬ বছর এবং ১৪৫ দিন বয়সে)।

২০০৪ সালের ১৬ অক্টোবর, ইস্পানিওলের বিপক্ষে বার্সেলোনার তৃতীয় কনিষ্ঠতম খেলোয়াড় হিসেবে মেসির লা লিগায় অভিষেক হয় (১৭ বছর এবং ১১৪ দিন বয়সে)। অবশ্য, ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বরে, বোয়ান কিরকিচ এই স্থান দখল করেন। ২০০৫ সালের ১ মে, আলবাকেতে বালোম্পাইয়ের বিপক্ষে বার্সেলোনার সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে লা লিগায় গোল করার রেকর্ড গড়েন মেসি (১৭ বছর ১০ মাস এবং ৭ দিন বয়সে)। অবশ্য, তার এই রেকর্ড ২০০৭ সালে বোয়ান কিরকিচ ভেঙ্গে ফেলেন। বোয়ান ঐ গোলটি মেসির পাস থেকেই করেছিলেন। মেসি তার প্রাক্তন কোচ ফ্রাংক রাইকার্ড সম্পর্কে বলেন: ‘‘আমি কখনও ভুলবনা যে তিনি আমার ক্যারিয়ার শুরু করিয়েছিলেন, মাত্র ১৬ বা ১৭ বছর বয়সে আমার প্রতি তার আস্থা ছিল।’’ ঐ মৌসুমে মেসি বার্সেলোনা বি দলের হয়েও খেলেন এবং ১৭ খেলায় ৬ গোল করেন।


আন্তর্জাতিক কর্মজীবন:

আর্জেন্টাইন-স্পেনীয় নাগরিক হিসেবে ২০০৪ সালে মেসিকে স্পেনের জাতীয় অনুর্ধ্ব ২০ ফুটবল দলে খেলার জন্য আমন্ত্রন জানানো হয়। কিন্তু মেসি তা প্রত্যাখ্যান করেন। তিনি ২০০৪ সালের জুনে, আর্জেন্টিনার অনুর্ধ্ব ২০ দলের হয়ে প্যারাগুয়ের বিপক্ষে প্রথম প্রীতি খেলায় মাঠে নামেন। তিনি ২০০৫ দক্ষিণ আমেরিকান যুব চ্যাম্পিয়নশীপে আর্জেন্টিনা দলের হয়ে খেলেন, যেখানে আর্জেন্টিনা তৃতীয় হয়। ২০০৫ ফিফা যুব চ্যাম্পিয়নশীপে আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হয় এবং তিনি ৬টি গোল করে প্রতিযোগিতার সেরা খেলোয়াড় হিসেবে গোল্ডেন বল এবং গোল্ডেন বুটের পুরস্কার জিতেন।

২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট, ১৮ বছর বয়সে হাঙ্গেরির বিপক্ষে সিনিয়র দলে মেসির অভিষেক হয়। খেলার ৬৩তম মিনিটে বদলি হিসেবে খেলতে নেমে ৬৫তম মিনিটেই তাকে লাল কার্ড দেখে মাঠের বাহিরে চলে যেতে হয়। ম্যাচ-রেফারি মার্কাস মের্ক দাবী করেন, মেসি হাঙ্গেরির ডিফেন্ডার ভিলমস ভ্যানজাককে কনুই দিয়ে আঘাত করেছিলেন, যিনি মেসির শার্ট ধরে টানছিলেন। রেফারির সিদ্ধান্তটি ছিল বিতর্কিত। কিংবদন্তী দিয়েগো মারাদোনা দাবী করেন, রেফারির সিদ্ধান্তটি পূর্ব-সংকল্পিত ছিল।

২০০৫ এর ৩ সেপ্টেম্বর, আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে মেসি আবারও খেলতে নামেন। বিশ্বকাপের বাছাইপর্বের ঐ খেলায় প্যারাগুয়ের বিপক্ষে আর্জেন্টিনা ০–১ ব্যবধানে হেরে যায়। পেরুর বিপক্ষে খেলায় মেসি প্রথম দলের সদস্য হিসেবে খেলতে নামেন এবং খেলায় আর্জেন্টিনা জয় পায়। খেলা শেষে পেকারম্যান মেসিকে ‘‘রত্ন’’ হিসেবে অ্যাখ্যায়িত করেন। ২০০৬ সালের ১ মার্চ, আর্জেন্টিনার হয়ে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় মেসি প্রথম গোল করেন।


খেলার ধরণ:

একই খেলার ধরণ ও দৈহিক উচ্চতার কারণে মেসিকে প্রায়ই তার স্বদেশী দিয়েগো মারাদোনা'র সাথে তুলনা করা হয়। মেসি অন্যান্য খেলোয়াড়দের তুলনায় অধিক ক্ষিপ্র এবং তিনি অতি দ্রুত গতিপথ পরিবর্তন করতে পারেন। এছাড়াও তিনি কৌশলে ট্যাকল এড়িয়ে যেতে পারেন। তার ছোট ও শক্তিশালী পায়ের কারনে অতি অল্প সময়ে তিনি অধিক গতি অর্জন করতে পারেন। তার দ্রুতগতির পা তাকে গতিশীল অবস্থায়ও ড্রিবলিং করার সক্ষমতা প্রদান করে। প্রাক্তন বার্সেলোনা ম্যানেজার পেপ গার্দিওলা বলেন, ‘‘মেসিই একমাত্র খেলোয়াড় যে বল ছাড়া যত দ্রুত দৌড়াতে পারে, বলসহ তার চেয়েও বেশি দ্রুত দৌড়াতে পারে।’’ মারাদোনার­ মত মেসিও একজন বাম পায়ের খেলোয়াড়। বল কাটাতে এবং দৌড়াতে তিনি সাধারণত তাঁর বাম পায়ের বহির্দেশ ব্যবহার করে থাকেন। সতীর্থদের সহায়তা করতে ও 'পাস' দিতে এবং ফিনিশিং-এ তিনি সাধারণত তার বাম পায়ের ভেতরের অংশ ব্যবহার করেন।

মেসিকে প্রায়ই গোলপোস্টের দিকে বল নিয়ে দৌড়াতে দেখা যায়। রক্ষণভাগের খেলোয়াড়দের কাটিয়ে আক্রমণ করতে তিনি সমর্থও হন। তাঁকে মধ্য মাঠের দাগ থেকে অথবা মাঠের ডান পার্শ্ব দিয়ে আক্রমণ করতে বেশি দেখা যায়। মেসিকে বহুমুখী খেলোয়াড়ও বলা হয়ে থাকে। জাভি ও ইনিয়েস্তার সাথে পাসিং ও সৃজনশীলতায় তার চমত্‍কার সমন্বয় রয়েছে। এছাড়া তিনি নির্ভুলভাবে সেট-পিস্ ও পেনাল্টি কিকও নিতে পারেন। মেসির বল কাটানোর সক্ষমতা প্রসঙ্গে মারাদোনা বলেন, ‘‘বল তার পায়ের সাথে আঠার মত লেগে থাকে। আমি আমার খেলোয়াড়ি জীবনে অনেক কিংবদন্তীকে দেখেছি, কিন্তু মেসির মত বল নিয়ন্ত্রণ করতে কাউকে দেখিনি।’’ মারাদোনা আরও বলেন যে তিনি বিশ্বাস করেন মেসিই বর্তমানে বিশ্বের সেরা খেলোয়াড়।

‘‘তাঁর ব্যক্তিত্ব তাঁর কাছে এবং আমার ব্যক্তিত্ব আমার কাছে। তাঁর খেলা তাঁর কাছে এবং আমার খেলা আমার কাছে। আমিও তাঁর মত বড় দলে খেলি। সকল দৃষ্টিকোণ থেকেই আমরা আলাদা। কিন্তু বর্তমানে সে-ই বিশ্বের সেরা।’’ — ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো, সেপ্টেম্বর ২০১১

কৌশলগতভাবে মেসি দলের আক্রমণভাগে খেলে থাকেন, তবে কখনও কখনও তিনি প্লেমেকারের দায়িত্বও পালন করেন। মেসি উইঙ্গ বা মাঠের মাঝখান দিয়ে আক্রমন করতে পছন্দ করেন। তিনি বাম-উইঙ্গার ও ফরোয়ার্ড হিসেবে খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছিলেন। প্রাক্তন বার্সেলোনা ম্যানেজার ফ্রাংক রাইকার্ড তাকে ডান-উইঙ্গে নিয়ে যান। তিনি ভেবেছিলেন, এই অবস্থানে থেকে মেসি আরও সহজে বিপক্ষ দলের রক্ষণভাগ ভেদ করে মধ্য মাঠে প্রবেশ করতে পারবেন এবং বাম পা দিয়ে গোলপোস্টে বাঁকানো শট নিতে পারবেন। গার্দিওলার অধীনে মেসি ফলস-৯ অবস্থানে খেলেছিলেন। যা মেসির প্রবৃত্তির সাথে মিলে গিয়েছিল। আপাতদৃষ্টিতে, মেসি একজন ফরোয়ার্ড বা লোন স্ট্রাইকার হিসেবে খেললেও তিনি কখনও কখনও রক্ষণভাগ পর্যন্ত চলে যান। অন্যান্য ফরোয়ার্ড , উইঙ্গার ও আক্রমণাত্মক মধ্যমাঠের খেলোয়াড়দের সহায়তা করার জন্য বা আক্রমণাত্মক দৌড় শুরু করার জন্য তিনি এ কাজ করে থাকেন। আর্জেন্টিনা জাতীয় দলে মেসি সাধারণত ফ্রন্ট লাইনের যেকোন অবস্থানে খেলে থাকেন। ফরোয়ার্ড বা উইঙ্গার হিসেবে শুরু করলেও তিনি মাঠের অন্যান্য অবস্থানেও খেলেন। মারাদোনার অধীনে তিনি মূলত আক্রমনাত্মক মিডফিল্ডার বা প্লেমেকার হিসেবে খেলেছিলেন। মেসি প্রকাশ করেন যে তিনি সাবেক আর্জেন্টাইন প্লেমেকার পাবলো আইমারের ভক্ত।
















ছবিঃ মেসি, জুনিয়র মেসি এবং মিসেস মেসি
তথসুত্র ও ছবিঃ ইন্টারনেট।

Wednesday, June 24, 2015

Message from fisherman of The Sundarbans

The largest mangrove forest is The Sundarbans in Bangladesh, a lot of people depends on income from the forest and river. Sometimes they attacked by animals, also robbers kidnapped by robbers for money.





Fardosi Preteelota- Facebook Fardosi Preteelota- Youtube

Monday, June 22, 2015

Amusing to win against india

Mustafizur Rahman's 6 for 43 helped Bangladesh beat India by six wickets in the second ODI in Mirpur and complete a series win © AFP
It is amusing to win against india, congratulation to all team member, thank all of you very much to make us so happy. it is time to celebrate...

Mostafizur Celebrating wiket against india

Sakib comming with winning stump

Celebrating wikets

On Mirpur 2015, it is series win against india before one match remainning